প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৮০ সালে আলহাজ আব্দুল হাই, (এলএল বি) এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে রহমানিয়া দাখিল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও বিদ্যানুরাগী এক মহাপুরুষ মরহুম আলহাজ আব্দুল হাই, (এলএল বি) সাহেবও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, নোয়াখালী জেলার সদর উপজেলাধীন কাদির হানিফ ইউনিয়নের গোপিনাথপুর গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯৮০ সালে আলহাজ আব্দুল হাই, (এলএল বি) এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে রহমানিয়া দাখিল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম।উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে সরকার মহোদয় শিক্ষার্থীদের ধির লক্ষ্যে যাঁরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তাঁদের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করছি ৷ আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

সুপারিনটেনডেন্টের বাণী

image-not-found

১৯৮০ সালে আলহাজ আব্দুল হাই, (এলএল বি) এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে রহমানিয়া দাখিল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করেছেন। শিক্ষা পৃথিবীর সকল নাগরিকের মৌলিক অধিকার ৷ শুধু তাই নয়, শিক্ষায় যে জাতি যত উন্নত সে দেশ বিশ্বের দরবারে তত উন্নত দেশ হিসাবে পরিচিত ৷ একটি জাতিকে উন্নয়নের শিখরে পৌঁছে দিতে পারে সেই দেশের শিক্ষকসমাজ ৷ শিক্ষা হলো জ্ঞান লাভের সেই প্রবহমান স্রোত, যার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি, দেশ ও জাতি জ্ঞান সমুদ্রের সঙ্গে মিলন মেলার সৃষ্টি করে ৷ তাই দিন বদলের ধারাবাহিকতায় নতুন শিক্ষানীতির আলোকে উজ্জীবিত হয়ে এবং সহস্রাব্দ উন্নয়নের লক্ষ্য মাত্রা সামনে রেখে এ প্রজন্মের শিক্ষকরা গড়ে তুলবে কুসংস্কারমুক্ত, সাবলম্বী, সুশিক্ষিত ও চরিত্রবান সুসভ্য জাতি ৷ আর এজন্য প্রয়োজন যুগোপযোগী গুণগত মানসম্মত জীবন ও বাস্তবমুখী শিক্ষাদান কার্যক্রম নিশ্চিত করা ৷ যা বাস্তবায়নের দায়িত্ব শিক্ষক সমাজের ৷ তাঁদের যোগ্য নেতৃত্ব, মেধা,মননশীলতা, দক্ষতা ও কর্মকৌশলের উপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সফলতা নির্ভর করবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা জাতির জনকের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ডিজিটাল অন্তর্ভূক্ত করেন ৷ সে আলোকে চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড,ঢাকা তাঁর বোর্ডের আওতাভূক্ত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে নিজস্ব একটি ওয়েভ খোলার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন ৷ এ মহতী উদ্যোগ উন্নয়নশীল দেশের জন্য ঐতিহাসিক মাইলফলক ৷ যা জেনে আমি আনন্দিত ও গর্বিত ৷ ইতিমধ্যেই সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের অন-লাইনে রেজিষ্ট্রেশন,ফরম পূরণ,একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট গ্রহন,টিসি প্রদান, স্বীকৃতিনবায়ন, কমিটি, শাখা ও বিষয় অনুমোদন কার্যাদি সম্পন্ন হচ্ছে , যা বর্তমান বিশ্বে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মত ইতিবাচক পদক্ষেপ ৷ উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে সরকার মহোদয় শিক্ষার্থীদের ধির লক্ষ্যে যাঁরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তাঁদের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করছি ৷